different shades

different shades
Different Moments

Friday, April 29, 2016

The Last Night We Had a Fit Baba at Home

The night of April 29, 2014 (exactly 2 years back) was the last night when we had a fit Baba at home. He came back from office and starting watching an IPL match.. an IPL addict he was. He was watching the TV upstairs while Ma was watching her serials downstairs. I had gone out to buy a few essentials. On my way back home, a crow pooped on my head and a wet dirty cockroach flew to me and licked my face. I entered home, feeling disgusted and rushed to take a thorough shower. I was in the bathroom washing myself and my hair for quite some time. When I got out of my room, Baba did not even look at me once, forget about asking what took so long. He was so engrossed in the match!
Soon, it was 11-30 pm and the match was yet to be over. Ma had been calling Baba for dinner for quite some time. Baba came down only after the match was over. Then he ate slowly as he always would. After dinner was over, he boiled some milk which he did meticulously each night, let the milk cool a bit, sipped it slowly. Then he went upstairs, telling me "Mago, aami upore jaachhi". I was downstairs watching TV and he had made it a ritual to tell me this every night when he went to sleep, since the time I came back from Ranchi.
I could hear him having his medicines and making his bed and then after some time I realized that my parents had fallen asleep. The last night when I had my fit Baba at home.

Wednesday, April 13, 2016

last day of the Bengali Year -- years back...

বর্ষশেষ... চৈত্র-অবসান... এই সন্ধেটা এলেই মনে পড়ে যায় অনেক বছর আগের এক চৈত্রশেষের সন্ধে ... শান্তিনিকেতনের মন্দিরে (বেলজিয়াম গ্লাসের উপাসনা গৃহে)... অপূর্ব একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন... মন্দিরের বাইরে থেকে শুধু শোনা যাচ্ছিল এস্রাজ আর সেতারের মীড়... দেখা যাচ্ছিল না কোনও শিল্পীকে... শুধু দেখা যাচ্ছিল বাদ্যযন্ত্রগুলির উপরাংশ ... মন্দির-ঘেরা নীচু পাঁচিলে জ্বলছিল সারিবাঁধা মোমবাতি... শুরু হয়েছিল অল্প ঝোড়ো বাতাস আর পাতার মর্মর ধ্বনি ... কিন্তু বাতাসে নেভেনি একটিও মোমবাতির শিখা... আমরা পৌঁছেছিলাম ৬-৪৫ এ... আমি, বাবা, মা, কোয়েল... বসেছিলাম মন্দিরের বাইরের সিঁড়ির ধারে ধারে... ঠিক সন্ধে ৭টায় প্রথম গান শুরু হল মন্দিরের ভিতরে... আজ আর মনে নেই কী কী গান হয়েছিল, কিন্তু মনে আছে অশ্রুত না-জানা গান বেশ কয়েকটা... অসাধারণ কন্ঠ ও গায়কী শিল্পীদের ... নাম জানিনা তাঁদের... না, দেখিওনি তাঁদের... শুধু তাঁদের গান শুনেছিলাম মুগ্ধ, আবিষ্ট হয়... মন্দিরের মতো একটি অপার্থিব স্থানে... চৈত্রশেষের অস্থির বাতাসে... পাতার মর্মর ধ্বনির মধ্যে ..ঠিক এক ঘন্টার অনুষ্ঠান... সেই সন্ধেটি ভোলার নয় ... সেদিন রাত্রে তুমুল ঝড় আর বৃষ্টি ।। আমি আর কোয়েল এমনিতেই গল্প-আড্ডা সেরে চোখ বন্ধ করেছি অনেক রাতে, তারপর অদ্ভুত কিছু শব্দে আর স্বপ্নে ঘুম হয়নি... পরদিন ভুবনডাঙ্গা মাঠের প্রভাতী অনুষ্ঠানে যাওয়া হলনা আমাদের, উঠতে দেরী হয়ে গেল সকলের... মনে যেন চৈত্রশেষের অনুষ্ঠানের রেশ রয়ে যায়, তাই যেন এই ঘটনা... মন্দিরের সেই চৈত্র সন্ধ্যা ভুলবনা কোনদিন ... বাবা, এরকম কত অজস্র স্মৃতি তৈরি হয়েছে, শুধু তোমার জন্য... প্রতি বছর এই দিন সেই সন্ধ্যের কথা মনে পড়ে আমার... কোয়েল, আমি, মা, তুমি...